কলকাতা পুরসভায় ১৪টি শূন্য পদে নিয়োগ! স্নাতক ডিগ্রি ও অভিজ্ঞ প্রার্থীদের জন্য বড় সুযোগ

কলকাতা পুরসভায় নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত: ১৪টি পদে যোগ্য প্রার্থী নিয়োগ হবে

কলকাতা মিউনিসিপাল কর্পোরেশন (KMC) আবারও নতুন কর্মী নিয়োগের বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে। এই নিয়োগ হবে “Sustainability, Hygiene and Resilience Project”-এর অধীনে বিভিন্ন পদে। মোট ১৪টি শূন্য পদে যোগ্য ও অভিজ্ঞ প্রার্থী নিয়োগের পরিকল্পনা নিয়েছে কলকাতা পুরসভা।


🧩 যে পদগুলিতে নিয়োগ হবে

  1. Project Accounts Officer
  2. Project Accountant
  3. Accountant
  4. Deputy Administrative Officer
  5. Assistant Administrative Officer
  6. Officer Superintendent
  7. Executive Engineer
  8. Assistant Engineer

📋 মোট শূন্য পদের সংখ্যা

➡️ ১৪টি পদ


🎓 যোগ্যতা ও অভিজ্ঞতা

  • প্রার্থীর অবশ্যই কলকাতা পৌরসভা বা সমমানের সরকারি সংস্থায় পূর্ব অভিজ্ঞতা থাকতে হবে।
  • অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের জন্যই মূলত এই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশিত হয়েছে।
  • প্রার্থীর সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে স্নাতক ডিগ্রি (Graduate Degree) থাকা আবশ্যক।
  • ইঞ্জিনিয়ারিং, কমার্স (বাণিজ্য), বা প্রশাসনিক শাখার প্রার্থীরাও আবেদন করতে পারবেন।
  • প্রার্থীর সর্বোচ্চ বয়স হতে হবে ৬২ বছরের মধ্যে।

🕐 প্রকল্পের নাম

Sustainability, Hygiene & Resilience Project (KMC) — এই প্রকল্পের মাধ্যমে শহরের পরিচ্ছন্নতা, পরিবেশগত স্থায়িত্ব এবং অবকাঠামোগত উন্নয়নকে জোর দেওয়া হবে।


📅 আবেদনের সময়সীমা ও প্রক্রিয়া

  • আবেদন প্রক্রিয়া অফলাইন/অনলাইন— বিস্তারিত বিজ্ঞপ্তিতে উল্লেখ থাকবে।
  • প্রার্থীদের নির্ধারিত ফরম্যাটে আবেদনপত্র জমা দিতে হবে কলকাতা পুরসভার অফিসে।
  • সংক্ষিপ্ত তালিকাভুক্ত প্রার্থীদের সাক্ষাৎকারের মাধ্যমে নির্বাচন করা হবে।

🧾 গুরুত্বপূর্ণ তথ্য এক নজরে

বিষয়তথ্য
সংস্থাKolkata Municipal Corporation (KMC)
প্রকল্পSustainability, Hygiene & Resilience Project
শূন্য পদ১৪টি
বয়সসীমাসর্বোচ্চ ৬২ বছর
শিক্ষাগত যোগ্যতাস্নাতক (Graduate)
অভিজ্ঞতাসরকারি/পৌর সংস্থায় কাজের অভিজ্ঞতা
নিয়োগের ধরনচুক্তিভিত্তিক (Contractual)

🗣️ কেন এই চাকরিটি গুরুত্বপূর্ণ

এই নিয়োগের মাধ্যমে কলকাতা পুরসভা শহরের উন্নয়নমূলক প্রকল্পে দক্ষ ও অভিজ্ঞ কর্মীদের যুক্ত করতে চায়। বিশেষত অবসরপ্রাপ্ত কর্মীদের অভিজ্ঞতাকে কাজে লাগিয়ে শহরের অবকাঠামো ও প্রশাসনিক ব্যবস্থাকে আরও শক্তিশালী করার লক্ষ্যই এই উদ্যোগের মূল উদ্দেশ্য।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *